ইংরেজীতে অদক্ষ থাকার লেখাপড়াা কতদিন চলবে
বাংলাদেশের লেখাপড়ায় উচ্চশিক্ষিত শিক্ষার্থীদের ইংরেজীতে অদক্ষ থাকার চিত্র লক্ষ্য করা যায়। দেখা যায়, যারা ইংরজীতে দক্ষ হয়েছে নিজ উদ্যোগে হয়েছে, কোন শিক্ষা প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোগে নয়।প্রায়ই দেখা যায় ইংরেজীত অদক্ষ থাকার কারণে উচ্চডিগ্রীপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা ভালো চাকরি পাচ্ছে না। তাহলে ক্লাস ওয়ান থেকে দীর্ঘ 17/18 বছরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কি ইংরেজী শেখানো হয়?
বিশ্বায়নের এই যুগে ইংরেজীতে পিছিয়ে থাকা মানেই জীবনযাত্রার মানে পিছিয়ে থাকা।দেখা যায় ইংরজীতে দক্ষতা অর্জনের জন্য অনেকে নিজ উদ্যোগে IETS উপর প্রশিক্ষণ নেয়। ইংরেজীতে দক্ষতা অর্জনের জন্য ক্লাস ওয়ান থেকে সর্বোচ্চ ডিগ্রী মাস্টার্স পর্যন্ত ইংরেজী শিক্ষা ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনা দরকার। নতুন ব্যবস্থায় ক্লাস ওয়ান থেকেই থাকবে ইংরেজী প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র। ইংরেজী প্রথম পত্রের পাঠ্যসূচীতে থাকবে শুধুমাত্র ইংরেজীতে কোন বিষয়ের রেকর্ডকৃত ভয়েসের listening লেখা ও দ্বিতীয়পত্রে থাকবে গ্রামার, রচনা, দরখাস্ত, চিঠি লেখা।এই ধারায় ইংরেজী প্রথম ও দ্বিতীয় পত্রের লেখাপড়া দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত চলবে। আর listening এর পড়ালেখা চলবে মাস্টার্স পর্যন্ত ইংরেজীতে writing, speaking, এর দক্ষতা অর্জনের জন্য।
কারণ listening হচ্ছে ইংরেজী শেখার মূলভিত্তি । একটি জিনিস লক্ষ্য করলেই বুঝতে পারবো কিভাবে আমরা মাতৃভাষা শিখি। মায়ের মুখের ভাষা শুনে শুনে। । সুতরাং এখান থেকে যে কেউ বুঝতে পারবে ভাষা শেখার জন্য listening এ দক্ষতা অর্জন কতটা জরুরী। আজকাল অনলাইনের যুগ। এই অনলাইনের যুগে ইংরেজী ভাষায় listening test নেয়া ও শিক্ষার্থীর জন্য listening test চর্চা করা কঠিন কিছু নয়।
আর একটি কথা বলা প্রয়োজন যারা ইংরজী ভার্সনের লেখাপড়া করে তাদের জন্যও নতুন ধারার ইংরেজী শিক্ষা ব্যবস্থা প্রয়োজন ইংরেজি বিষয়ের জন্য। কারণ অনেক ইংরেজী ভার্সন শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইংরেজী writing, speaking ও listening এ অদক্ষতা দেখা যায়।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন